ত্বক প্রোটেক্টেড রাখতে সানস্ক্রিন কতটা ইম্পরটেন্ট তা আমরা কম-বেশি সকলেই জানি। সূর্যের অতিবেগুনি (UV) রশ্মি ত্বকের অকাল বার্ধক্য, রোদে পোড়া ভাব, এমনকি ত্বকের ক্যান্সারের কারণ হতে পারে। আর এই সবকিছু
গ্রীষ্মকাল মানেই সূর্যের প্রখর তাপ, যা আমাদের ত্বকের জন্য মোটেও সুইটেবল নয়। কারণ অতিরিক্ত ঘাম, ধুলাবালি এবং সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মির কারণে ত্বক সহজেই নিজের স্বাভাবিক আর্দ্রতা হারায়, হয়ে পড়ে রুক্ষ
রূপকথার গল্প থেকে শুরু করে মহাকাব্য- চুল নিয়ে কত কবি যে কত লেখা লিখে গিয়েছেন তার ইয়ত্তা নেই। প্রতিটা মানুষের কাছেই চুল তাদের মহামূল্যবান সম্পদ। আর এই চুল পড়া যখন
প্রাচীনকাল থেকেই সৌন্দর্যচর্চায় প্রাকৃতিক উপাদানগুলোর ব্যবহার চলে আসছে। আর এই প্রাকৃতিক উপাদানগুলোর মধ্যে অন্যতম হলো মিল্ক, যা আমাদের ত্বককে ময়েশ্চারাইজ করা থেকে শুরু করে উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি পর্যন্ত বিভিন্নভাবে বেনিফিটেড করে।
ঘরে থাকা বিভিন্ন বেনিফিসিয়াল ইনগ্রেডিয়েন্ট নিজের রেগুলার স্কিন কেয়ার রুটিনে রাখতে পছন্দ করেন ফারিন। কিন্তু সে অ্যালোভেরা, টমেটো বা মিল্কের মতো ইনগ্রেডিয়েন্ট সরাসরি ত্বকে ব্যবহার করতে পারছে না। কারণ এগুলো
চলছে পবিত্র রমজান মাস। এ সময় প্রতিদিন রোজা রেখে নিয়মিত খাবার রুটিনে পরিবর্তন, পর্যাপ্ত ঘুমের ঘাটতি সহ নানা কারণে আমাদের সামগ্রিক স্বাস্থ্যের কিছুটা অবনতি ঘটে। তেমনি এ মাসটায় আমাদের ত্বকেও
স্কিনের হাইড্রেশন এবং উজ্জ্বলতা নিয়ে চিন্তিত নন, এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া দায়। আর এই চিন্তা থেকে কত ধরণের প্রোডাক্টই না ব্যবহার করা হয়ে থাকি। তবে ইনগ্রেডিয়েন্ট চেক না করে প্রোডাক্টের
রূপচর্চা এখন আর ক্লিনজার, ময়েশ্চারাইজারের মধ্যে আবদ্ধ নেই। মানুষ এখন নিজেদের ত্বক নিয়ে অনেক বেশি সচেতন। সোশ্যাল মিডিয়ার এই যুগে মানুষ স্কিনকেয়ারের নতুন নতুন পণ্য সম্পর্কে ধারণা পাচ্ছে এবং তাদের
রুক্ষ, শুষ্ক ও খসখসে হাত-পা যেন শীতের নিত্যসঙ্গী। হাত-পায়ের রুক্ষতা অন্যান্য সময়ের তুলনায় শীতে বহুগুনে বেড়ে যায়। গরম পোশাকে যতই নিজেকে জড়িয়ে রাখুন না কেন, ঠান্ডার প্রকোপ থেকে হাত-পা রেহাই
রূপচর্চার জগতে এখন বড় ট্রেন্ড অর্গানিক বিউটি কেয়ার। শুধু অর্গানিক খাদ্যদ্রব্যই নয়, রূপচর্চাতেও মানুষ এখন বেছে নিচ্ছে অর্গানিক উপাদান। কারণ দীর্ঘ মেয়াদে ত্বক সুন্দর রাখতে অর্গানিক উপাদানের বিকল্প খুব কমই